চলে গেলেন শ্রীম-এর প্রপৌত্র অধ্যাপক দীপক গুপ্ত। কথামৃতের অসামান্য ব্যাখ্যাকার হিসেবে তিনি চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন। কর্মজীবনে তিনি ছিলেন অর্থনীতির অধ্যাপক।
তিনি কথামৃতের ওপর ক্লাস নিতেন। তাঁর কথা শোনা ছিল এক অনন্য অভিজ্ঞতা। কথামৃত পাঠ ও ব্যাখ্যার ব্যাপারে তিনি অত্যন্ত জনপ্রিয় ছিলেন।
শ্যামপুকুর বাটীর পুনরুদ্ধারের ক্ষেত্রে প্রাণপুরুষ ছিলেন দুই ভাই দীপক গুপ্ত ও গৌতম গুপ্ত। ২০১৩ সালে প্রয়াত হন গৌতম গুপ্ত। বলতে গেলে, রামকৃষ্ণ ভাব আন্দোলনের দুই সৈনিক ছিলেন দুই ভাই। ঘনিষ্ঠজনদের কথায়, মিশনের শাখা কেন্দ্র শ্যাম পুকুর বাটিকে বেহাত হয়ে যাওয়া থেকে রক্ষা করেছিলেন গৌতম গুপ্ত। নিজের বুক দিয়ে তিনি এই বাড়িটিকে আগলে রেখেছিলেন।
শ্রীমা সারদাও গুরু প্রসাদ চৌধুরী লেনের ‘কথামৃত ভবনে এসেছিলেন। দক্ষিণেশ্বরে যাওয়ার আগে, এই জায়গার কাছে ঝামাপুকুরে, ঠাকুর তাঁর দাদার সঙ্গে থাকতেন।