হোমকলকাতাছোট-মাঝারি পুজোকে উৎকর্ষিনী সম্মান, এবারও উদ্যোগী শশী পাঁজা

ছোট-মাঝারি পুজোকে উৎকর্ষিনী সম্মান, এবারও উদ্যোগী শশী পাঁজা

ছোট-মাঝারি পুজোকে উৎকর্ষিনী সম্মান, এবারও উদ্যোগী শশী পাঁজা

করোনার আবহে উৎসবের আনন্দ কিছুটা ম্লান হলেও, এবারও ‘উৎকর্ষিনী সম্মান’-এর আয়োজন করা হচ্ছে। শুক্রবার উত্তর কলকাতার শোভাবাজার নাটমন্দিরে এক সাংবাদিক বৈঠকে একথা জানান রাজ্যের নারী ও শিশুকল্যাণ মন্ত্রী ডা: শশী পাঁজা।

তিনি এবং তাঁর সমাজসেবী কন্যা পূজা পাঁজা এই পুরস্কারের উদ্যোক্তা। কম বাজেটের ছোট এবং মাঝারি পুজো কমিটিগুলিকে উৎসাহিত করতে ৩ বছর আগে এই পুরস্কার চালু করা হয়েছিল।

সব মিলিয়ে ২৩টি বিভাগে পুরস্কার প্রদান করা হবে। এগুলি হল, উদ্বোধনী চমক, সেরা চালচিত্র, সেরা মায়ের সাজ, সৃজনশীল প্রিয় ভাবনা, সেরা প্রতিমা, ভিউয়ার্স চয়েস, সেরা আবহ সঙ্গীত, সেরা পরিবেশ বান্ধব ভাবনা, সেরা অলঙ্কার, সেরার সেরা, নারী শক্তি, হৃদয় স্পর্শ পুজো, প্রথম চেষ্টা (সেরা চমক), প্রত্যাবর্তন, মণ্ডপ সম্মান, পুরো হিট পুরোহিত, সেরা মহিলা পরিচালিত পুজো, ধুনুচি নৃত্য, হাত বাড়ালেই বন্ধু, সেরা আলোক সজ্জা, সেরা দৃশ্যায়ন, শিশু শিল্পী (শঙ্ক, কাঁসর) এবং সেরা প্রতিমা শিল্পী।

শশী পাঁজা বলেন, “বাঙালির সেরা উৎসব হল, দুর্গাপুজো। আমার বিধানসভা কেন্দ্রেও অনেকগুলো পুজো হয়, যারা ইয়াস ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে।”

পূজা পাঁজা বলেন, “অতিমারী সবাইকে সঙ্কটের মুখে ঠেলে দিয়েছে। তবুও দুঃখ-যন্ত্রণাকে দূর সরিয়ে আমরা মায়ের আরাধনায় ব্রতী হয়েছি।”

এ বছর এখনও পর্যন্ত ৭০টি পুজো কমিটি এই পুরস্কারের জন্য নাম নথিভুক্ত করেছে।

spot_img
spot_img
spot_img

সবাই যা পড়ছেন

spot_img