কানে কম শোনা বা বধিরতা, বিশ্বজুড়ে একটি ক্রমবর্ধমান জনস্বাস্থ্য সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। বধিরতা প্রতিরোধ, কানের ও শোনার যত্নের উপর জোর দিতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO)-র উদ্যোগে ৩ মার্চ বিশ্ব শ্রবণ দিবস পালন করা হয়। এবারের থিম ছিল, “মানসিকতার পরিবর্তন : সকলের জন্য কান ও শ্রবণের সঠিক যত্ন বাস্তবায়িত হোক”।
এই আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন ইএনটি সার্জন ডাঃ এন ভি কে মেনন, শ্রীমতী তুলিকা দাস, চেয়ারপার্সন,পশ্চিমবঙ্গ শিশু অধিকার সুরক্ষা আয়োগ (ডব্লিউবিসিপিসিআর)-এর চেয়ারপার্সন তুলিকা দাস, ডিসেবিলিটি এক্টিভিস্টস ফোরাম (পশ্চিমবঙ্গ)-এর সম্পাদিকা কুহু দাস এবং অণ্বেষা কলকাতার সভানেত্রী স্নিগ্ধা সরকার।
“কান এবং শ্রবণ যত্ন শিশুদের অধিকার” এই বিষয়ে সুন্দরভাবে আলোকপাত করেন তুলিকা দাস। বিশিষ্ট চিকিৎসক এন ভি কে মেনন বলেন, কান ও শোনার যত্নের উপযুক্ত উন্নত সুযোগ পেতে গেলে, মানসিকতার পরিবর্তনের প্রয়োজন। কুহু দাস বলেন, কান এবং শ্রবণ যত্নের জন্য ভালো মানের পরিষেবা উন্নত জীবনের জন্য অপরিহার্য অংশ এবং সেটি যেন সবার কাছে উপলব্ধ হয়। প্রতিটি শিশুর জন্মলগ্ন থেকেই কানের পরীক্ষার ওপর গুরুত্ব দেন স্নিগ্ধা সরকার।
এই আলোচনার আয়োজন করেছিল বধিরতাযুক্ত শিশু ও ব্যক্তিদের মা বাবাদের সংগঠন অণ্বেষা কলকাতা।